সোমবার সকাল ৯:৩২, ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং

বিভাগ » ফিচার.

মহাত্মা গান্ধী-জহির রায়হানের প্রয়াণ

এভরিনিউজ রিপোর্টঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সব সময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এভরিনিউজের পাঠকদের  জন্য আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’। ৩০ জানুয়ারি শনিবার, ২০২১। ১৫ মাঘ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। ১৬ জমাদিউস সানি ১৪৪২। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা ১৯৩৩- জার্মানির চ্যান্সেলর হিসেবে অ্যাডলফ হিটলার ক্ষমতা গ্রহণ করেন। ১৯৭২- কমনওয়েলথ থেকে পাকিস্তানের নাম প্রত্যাহার। ১৯৮২- প্রথম কম্পিউটার ভাইরাসের কোড ‘এল্ক ক্লোনার’ লেখেন রিচার্ড স্ক্রেন্টা। ৪০০ লাইন দীর্ঘ এ কোড অ্যাপল কম্পিউটারের বুট প্রোগ্রাম ধ্বংস করে দেয়। ১৯৮৯- আফগানিস্তানের কাবুলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধের ঘোষণা। ১৯৯৪- পিটার লেকো সর্বকনিষ্ঠ গ্রান্ডমাস্টারের মর্যাদা পান। ২০০০- আইভোরি কোস্টের উপকূলে আটলান্টিক মহাসাগরে কেনিয়া এয়ারওয়েজের ফ্লাইট ৪৩১ বিধ্বস্ত হয়ে ১৬৯ জনের বিস্তারিত

মওলানা ভাসানীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন

এভরিনিউজ রিপোর্টঃ প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই সেখানে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এভরিনিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’। শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি ২০২১, ৮ মাঘ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ, ০৮ জমাদিউস সানি ১৪৪২। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা ১৫০০: ডিউক লুদভিক সোফারজ মিলান জয় করেন। ১৬৯১: ইউরোপে সর্বপ্রথম কাগুজে মুদ্রা ছাপানো হয়। ১৭৮২: আমেরিকার গৃহযুদ্ধ চলাকালে ফ্রান্সের সেনাবাহিনী ব্রিটিশ সেনানিবাস ব্রিমস্টনের সেন্ট কিটস অবরোধ করে। ১৮৫৪: সান ফ্রান্সিসকোতে স্টিমারে বিস্ফোরণে ৩০০ মানুষ নিহত। ১৮৬৭: জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে ‘জোড়াসাঁকো থিয়েটার’ উদ্বোধন করা হয়। ১৮৯৬: বিজ্ঞানী রন্টজেন সর্বপ্রথম এক্সরে আবিষ্কার করেন। ১৯০০: আইরিশ নেতা জন রেডমন্ড ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। ১৯১৯: জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টি গঠিত হয়, যা পরে নাৎসি পার্টি হিসেবে পরিচিত পায়। ১৯২২: বিস্তারিত

কবি জসীম উদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন আহমদ…

ঢাকা অফিস: কবি জসীম উদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, ভাষাসংগ্রামী আহমদ রফিক। ৩১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বাংলা কবিতায় কবি জসীম উদ্‌দীনের অনন্য অবদান স্মরণে বাংলা একাডেমি ২০১৯ সাল থেকে কবি জসীম উদ্‌দীন সাহিত্য পুরস্কার দিয়ে আসছে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের যে কোনো শাখায় সার্বিক অবদানের জন্য একজন খ্যাতিমান সাহিত্যিককে এ দ্বি-বার্ষিক পুরস্কার দেওয়া হয়। পুরস্কারের অর্থমূল্য দুই লাখ টাকা। শিগগিরই কবি জসীম উদ্‌দীন স্মরণে বাংলা একাডেমি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হবে। Tweet

করোনাকালে শীতে বাড়ছে হাঁপানির সমস্যা, নিয়ন্ত্রণে যা…

লাইফস্টাইল রিপোর্টঃ দেশের অনেক জেলায় তাপমাত্রা এক অঙ্কে নেমে এসেছে। তীব্র শীতে অনেকেরই  অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যা বেড়ে যায়। হাঁপানি সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না। এদিকে মহামারি করোনার উপসর্গও হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট, ফলে ধৈর্য ধরে মোকাবিলা করুন। এই কষ্ট থেকে কিছুটা আরাম পেতে ঘরোয়া কয়েকটা উপায় জেনে নিন: অ্যাজমা রোগীদের উচিত বিভিন্ন ঠাণ্ডা দুগ্ধজাত খাবার যেমন- ঠাণ্ডা দুধ, আইসক্রিম, দই, পনির ইত্যাদি থেকে দূরে থাকা। এসব খাবার শ্বাসকষ্টের ও সর্দি-কাশি বাড়ায়। প্রয়োজনমতো গরম কাপড় ব্যবহার করা। কান ও গলা ঢেকে রাখা। প্রয়োজনে অতিরিক্ত কাপড় ব্যবহার করা। ঘর ও নিজের চারপাশ পরিষ্কার জীবাণুমুক্ত রাখুন। যদি শ্বাসকষ্টের সমস্যা হয়েই থাকে তবে সোজা হয়ে বসুন। এ সময় লম্বা শ্বাস নিন। আস্তে আস্তে দেখবেন কষ্ট অনেকটা কম মনে হচ্ছে। ধুলাবালি এড়িয়ে চলা এবং বাইরে থেকে এসে ভালোভাবে হাত-মুখ ধুয়ে ফেলা। ঘরের বাইরে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাঁপানির কষ্ট থেকে নিমেষেই আরাম পেতে ভেষজ চা পান করুন।  এক কাপ পানিতে এক চামচ শুকনো যষ্টিমধু মিশিয়ে, বিস্তারিত

শিল্পী-সাহিত্যিকদের উপর আস্থা ছিল প্রণব মুখার্জির

এভরিনিউজ রিপোর্ট: প্রণব মুখার্জি বিশ্বাস করতেন, শিল্পী-সাহিত্যিকরাই নতুন পৃথিবী গড়বেন৷ তিনি বলেছিলেন, বর্তমান পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় দূষণ মানুষের চিন্তা-ভাবনা, মনে ও কাজে। আর এ দূষণ দূর করে নতুন পৃথিবী গড়ে তুলতে পারবেন শুধুমাত্র শিল্পী-সাহিত্যিকরা। ২০১৮ সালের ১৪ জানুয়ারি দুই দিনের আন্তর্জাতিক বাংলা সাহিত্য সম্মেলনের সমাপনী আয়োজনে যোগ দিয়ে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি এ কথা বলেছিলেন৷ ২০১২ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতির দায়িত্বের শুরুতেই বিদেশ সফর হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন বাংলাদেশকে। দায়িত্ব শেষের প্রথম সফরটিও তার স্ত্রীর জন্মভূমিতে। সে সফরে বাংলা একাডেমিতে মাত্র ১৯ মিনিটের বক্তব্য রাখেন তিনি৷ যাতে জয় করে নেন প্রাঙ্গণজুড়ে ছড়িয়ে থাকা হাজারো মানুষের মন। সেদিন নিজের বক্তব্যের শুরুতেই রসিকতার ঢঙে নিজেকে ‘যোগাই’ বলেছিলেন প্রণব মুখার্জি৷ তিনি বলেছিলেন, আমি তো পাঠক, একজন দর্শক। আমি স্রষ্টা নই; সৃষ্টিকর্ম তো আমার নেই। এই আন্তর্জাতিক সাহিত্যের মহামেলায় আমার কাজটা কী হবে? বীরভূমের গ্রামের ভাষায় রাজমিস্ত্রিদের সিমেন্ট, বালু, মসলা ইত্যাদি এনে দেওয়া লোকদের ‘যোগাই’ বলা হয়। এই সম্মেলনে আমার কাজটা এখানে অনেকটা যোগাইয়ের মতো। বিস্তারিত

কথাসাহিত্যিক মকবুলা মনজুর আর নেই

ঢাকা ব্যুরো: কথাসাহিত্যিক মকবুলা মনজুর আর নেই (ইন্নালিলাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৩ জুলাই শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মকবুলা মনজুর দীর্থদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই মেয়ে ও দুই ছেলেসহ বহু স্বজন-অনুরাগী রেখে গেছেন। শুক্রবার রাতে মকবুলা মনজুরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ লেখিকা সংঘের সভাপতি দিলারা মেসবাহ এভরিনিউজকে বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন। শুক্রবার উত্তরায় নিজ বাসভবনেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি আরও বলেন, মকবুলা মনজুর ছিলেন নিভৃতচারী কথাসাহিত্যিক। আজীবন লড়াই করে গেছেন। কিন্তু কখনও নিজের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি। লেখিকা সংঘের সব আয়োজনে তিনি অসুস্থ শরীর নিয়েই ছুটে আসতেন। সাহিত্যের প্রতি তার অনুরাগ এমনই ছিলো। মকবুলা মনজুর ১৯৩৮ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার মুগবেলাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মিজানুর রহমান ও মায়ের নাম মাহমুদা খাতুন। বাবা মিজানুর রহমান লেখালেখি করতেন। তারা সাত ভাই-বোন। তিন ভাই প্রাবন্ধিক ড. মোখলেসুর রহমান, চলচ্চিত্র পরিচালক ইবনে মিজান, বিস্তারিত

কবি সুফিয়া কামালের জন্ম

এভরিনিউজ রিপোর্টঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়— যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানব সভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ। ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এভরিনিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিন’। ২০ জুন ২০২০, শনিবার। ০৬ আষাঢ় ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা ৬৩৮- মসজিদ নববীর প্রথম সম্প্রসারণ কাজ শুরু হয়। ১৭০২- মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু প্রদেশে অভিযান পরিচালনা করেন। ১৭৫৬- অন্ধকূপ হত্যা সংঘটিত হয়। ১৭৫৬- ইংরেজদের কাছ থেকে নবাব সিরাজউদ্দৌলার কলকাতা পুনরুদ্ধার। ১৮৩৭- রানি ভিক্টোরিয়ার সিংহাসনে আরোহন। ১৮৫৮- গোয়ালিয়র দুর্গ ব্রিটিশের দখলে গেলে সিপাহী বিদ্রোহের অবসান ঘটে। ১৮৭৫- জাপান প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত ওকিনাওয়া দ্বীপ দখল করে। ১৯১২- পোল্যান্ডের বিজ্ঞানী ডক্টর কাসিমির ফুঙ্ক প্রথমবারের মতো ভিটামিন আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। ১৯৪৭- বেঙ্গল বিস্তারিত

পরমাণুবিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার প্রয়াণ

এভরিনিউজ রিপোর্টঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়— যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানব সভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ। ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এভরিনিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এইদিন’। ০৯ মে ২০২০, শনিবার। ২৬ বৈশাখ ১৪২৭ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা •    ১৫০২- ক্রিস্টোফার কলম্বাস তার চতুর্থ অভিযাত্রা শুরু করেন। •    ১৭৮৮- ব্রিটেনের ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের জন্য পার্লামেন্টে বিল পাস। •    ১৮৭৪- মুম্বাইয়ে প্রথম ঘোড়ায় টানা ট্রাম চালু হয়। •    ১৯৮৪- প্রথম ভারতীয় অভিযাত্রী হিসেবে ফু দোর্ অক্সিজেন ছাড়াই এভারেস্ট জয় করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে কাঞ্চনজঙ্ঘা অভিযাত্রায় প্রাণ হারান। •    ১৯৯২- আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রের ওপর হামলা চালিয়েছিল। •    ১৯৯৪- নেলসন ম্যান্ডেলা বর্ণবৈষম্যহীন দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তারিত

বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠন

ঢাকা ব্যুরো: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানব সভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ। ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এ গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে এভরিনিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এইদিন’। ১০ এপ্রিল ২০২০, শুক্রবার। ২৭ চৈত্র ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিন-সহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়। ঘটনা ১৭১০- ইংল্যান্ডে কপিরাইট আইন চালু। ১৮১৬- আমেরিকায় দ্বিতীয় ব্যাংক চালু। ১৮২৫- হাওয়াইতে প্রথম হোটেল চালু। ১৮৩৫- চার্লস ডারউইনের সান্তিয়াগোতে প্রত্যাবর্তন। ১৯৭১- বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা মুজিবনগর সরকার গঠন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি করে সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করা হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং বঙ্গন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হয়। তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, খন্দকার মোশতাক আহমেদ ও এএইচএম কামরুজ্জামান মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হন। এরপর বিস্তারিত

সাহিত্যিক ড. আশরাফ সিদ্দিকী আর নেই

এভরিনিউজ রিপোর্ট: সাহিত্যিক ড. আশরাফ সিদ্দিকী মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ১৯ মার্চ রাত তিনটায় অ্যাপোলো হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। তার পরিবারের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দীর্ঘ এক মাস ধরে তিনি অসুস্থ ছিলেন। ১৯২৭ সালের ১ মার্চ টাঙ্গাইলে জন্ম নেওয়া ড. আশরাফ সিদ্দিকী ছিলেন একাধারে কবি, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক, লোক ঐতিহ্য গবেষক, এবং শিশু সাহিত্যিক। বিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যকে যারা সমৃদ্ধ করেছেন তিনি তাদের একজন। ১৯৭৬ থেকে ছয় বছর বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন তিনি। এরপর ১৯৮৩ সালে জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন। সেখান থেকেই তিনি অবসরে যান। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ১৯৬৪ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত হন। ৪০ এর দশকের শুরুতে প্রতিশ্রুতিময় কবি হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ। তার সাহিত্যিক জীবনে তিনি রচনা করেছেন পাঁচশ এর অধিক কবিতা। বাংলার লোকঐতিহ্য নিয়ে করেছেন গভীর গবেষণা। বিস্তারিত