ফেনসিডিলের মামলায় ৯ জনের যাবজ্জীবন
ঢাকা অফিস: প্রায় সাড়ে আট বছর আগে রাজধানীর দারুস সালাম থানা এলাকা থেকে তিন হাজার ২৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধারের ঘটনায় হওয়া মামলায় নয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ২৭ ডিসেম্বর রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আরিফুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, আরিফ হোসেন ওরফে শাহিন, হাসান মিয়া, ইমতিয়াজ হোসেন, নাজমুল হাসান ওরফে অপু, রুহুল আমিন, আলমগীর হোসেন ও সৈয়দ মিজানুর রহমান। এছাড়া তাদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় আরিফুল ইসসলাম, ইমতিয়াজ হোসেন ও মিজানুর রহমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পলাতক ছয় আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২০১২ সালের ১৭ জানুয়ারি দুপুর ২টার দিকে দ্বীপনগর বেরিকেট দিয়ে একটি মাইক্রোবাস ও একটি প্রাইভেটকারে অভিযান চালিয়ে তিন হাজার ২৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে ডিবি পুলিশ। ওইদিনই ডিবি পুলিশের অবৈধ মাদক উদ্ধার বিস্তারিত
বিদেশে পাচার হওয়া ৪১ কোটি টাকা ফেরত…
ঢাকা অফিস: মানিলন্ডারিংয়ের দুই মামলায় এখন পর্যন্ত বিদেশে পাচার হওয়া দুই ব্যক্তির প্রায় ৪১ কোটি ৪১ লাখ টাকা ফেরত আনা হয়েছে। এছাড়া দুই ব্যক্তির ইংল্যান্ডে থাকা ১২ লাখ ৩৭ হাজার ৩৯১ পাউন্ড এবং এক ব্যক্তির হংকংয়ে থাকা ১৬ মিলিয়ন হংকং ডলার আদালতের আদেশের মাধ্যমে ফ্রিজ করা হয়েছে। অর্থ পাচার নিয়ে ১৭ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রতিবেদনে বলা হয়, দুদক ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মানিলন্ডারিংয়ের অপরাধে ৪৭টি মামলায় আদালতে চার্জশিট দিয়েছে। অপরদিকে ৮৮টি মামলা তদন্ত করছে দুদক। এর মধ্যে বিভিন্ন মামলায় চার ব্যক্তির বিদেশে অর্থ/সম্পদ/ফ্রিজ/অবরুদ্ধ করা ও ফেরত আনা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০০৯ সালের কাফরুল থানার এক মামলায় পাচারকৃত প্রায় ২১ কোটি টাকা পুনরুদ্ধার করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করা হয়েছে। এছাড়া একই সালে ক্যান্টনমেন্ট থানায় এক মামলায় গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা ফেরত এনে রাষ্ট্রের অনুকুলে জমা করা হয়েছে। ২০১৪ সালে রমনা থানার বিস্তারিত
বঙ্গবন্ধুর পলাতক ৪ খুনির মুক্তিযোদ্ধা খেতাব স্থগিত
এভরিনিউজ রিপোর্ট: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর পলাতক চার খুনি শরীফুল হক ডালিম, মোসলেম উদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী ও এবিএমএইচ নূর চৌধুরীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পাওয়া বীরত্বের খেতাব স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে তাদের খেতাব বাতিলে সরকারের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি হয়েছে। এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার রুলসহ এই আদেশ দেয়। আবেদনে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ও গেজেটে দেখা গেছে, বঙ্গবন্ধুর পলাতক ছয় খুনির অন্যতম নূর চৌধুরীর নামের সঙ্গে ‘বীর বিক্রম’, শরিফুল হক ডালিমের নামের সঙ্গে ‘বীর উত্তম’, রাশেদ চৌধুরীর নামের সঙ্গে ‘বীর প্রতীক’ ও মোসলেহ উদ্দিন খানের নামের সঙ্গে ‘বীর প্রতীক’ উপাধি রয়েছে। ওই তালিকা সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ২০১৫ সালের ১১ অগাস্ট। অথচ ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ওই চারজনসহ মোট ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে ঢাকার দায়রা জজ আদালত। ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর আপিল বিভাগ সেই মামলার চূড়ান্ত বিস্তারিত
খাগড়াছড়ি স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ ৫ জনের…
স্টাফ রিপোর্টার খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়িতে স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার দায়ে স্ত্রী রাবেয়া আক্তারসহ (৩৫) ৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন-রামগড় চৌধুরীপাড়ার মানিক মিয়ার ছেলে সাইফুল ইসলাম (২৪), একই এলাকার মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে ফিরোজ (২৮), গুইমারা উপজেলার রেনুছড়া এলাকার শাহ আলমের ছেলে আবুল কালাম (২২) এবং একই এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে আবুল আসাদ ওরফে মিঠু (২০)। ৩ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে খাগড়াছড়ি জেলা ও দায়রা জজ রেজা মো. আলমগীর হাসান এই রায় দেন। আসামি আবুল আসাদ ওরফে মিঠু পলাতক রয়েছেন। বাকি আসামিরা রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে রাবেয়ার পরকীয়ার ঘটনায় সৌদি প্রবাসী স্বামী মোমিনুল হকের সঙ্গে পারিবারিক কলহ চলছিল। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে দেশে ফিরে আসলে কলহ বেড়ে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে রাবেয়া নিজ ভাইয়ের ছেলে সাইফুল ও বোনের ছেলে ফিরোজকে দিয়ে কৌশলে স্বামী মোমিনুল হককে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরবর্তীতে ফিরোজ তার বন্ধু আবুল কালাম ও বিস্তারিত
না’গঞ্জ শিশু হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে আলোচিত শিশু সোয়াইব হোসেন হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় একজনকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ছয়জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। ৩০ নভেম্বর সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক শেখ রাজিয়া সুলতানা এ রায় দেন। রায় ঘোষণার পর দণ্ডিতদের আদালত থেকে কারাগারে পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- জসিম উদ্দিন, রাজু ও ফজল হক। ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত আসামি হলেন নাছির। খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- রিনা আক্তার, ইকবাল, এমদাদ, আলী আহম্মদ, মোশরফ হোসেন ও সিরাজ। রায়ের সত্যতা নিশ্চিত করে আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুর রহিম বলেন, ২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি সোনারগাঁ উপজেলার মঙ্গলেরগাঁও এলাকার নামজুল হোসেন মাসুমের ছেলে শান্তিনগর দারুন নাজাত নূরানী মাদ্রাসার প্রথম শ্রেণির ছাত্র সোয়াইব হোসেন নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ হওয়ার ছয় দিন পর একই এলাকার একটি নির্মাণাধীন ভবনের পাশ থেকে গলা কাটা ও শরীর ঝলসে দেওয়া ক্ষত-বিক্ষত সোয়াইব হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় সোয়াইবের বাবা বিস্তারিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে শওকত আলী নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে পাঁচজন আসামিকে যাবজ্জীবন ও তিনজনকে এক বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার ২৫ নভেম্বর দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ সফিউল আজম এ রায় দেন। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- উপজেলার সৈয়দটুলা ফকিরপাড়া গ্রামের মো. শফিকুর রহমান খন্দকার (শাফি), মো. মোর্শেদ খন্দকার, মো. সাহেদ আলম খন্দকার, আব্দুল হাই ও মোবারক। এর মধ্যে মো. মোর্শেদ খন্দকার ও মোবারক পলাতক। এক বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন হেলিম মিয়া, আবুল বাদশা ও মামুন মিয়া। এর মধ্যে আবুল বাদশা পলাতক। আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৪ সালের ১৩ আগস্ট রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল উপজেলার সৈয়দটুলা জাহাঙ্গীরপাড়া গ্রামে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বাড়ির পাশেই আসামিদের হাতে খুন হন শওকত আলী। পরে তার ভাই আব্দুল বাতেন বাদী হয়ে নয়জনকে আসামি করে সরাইল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র বিস্তারিত
জামিন পাননি সাবরিনা
ঢাকা ব্যুরো: করোনা ভাইরাসের ভুয়া রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগের মামলায় গ্রেফতার জেকেজি হেলথ কেয়ারের ডা. সাবরিনা শারমিন হোসেনের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করেছেন হাইকোর্ট। ০৩ নভেম্বর মঙ্গলবার বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনসুরুল হক চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ। বিচারিক আদালতে মামলটি সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। সাবরিনা-আরিফুল ছাড়াও এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। গত ২০ আগস্ট একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন। গত ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। এই মামলার অভিযোগপত্রে সাবরিনা ও আরিফুলকে জালিয়াতি ও প্রতারণার মূলহোতা ও বাকি ছয়জনকে অপরাধে সহায়তাকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়। করোনার ভুয়া রিপোর্ট দানকারী প্রতিষ্ঠান জেকেজি হেলথ কেয়ারের কর্ণধার আরিফুল চৌধুরীর স্ত্রী ডা. বিস্তারিত
সিলেটে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্টাফ রিপোর্টার সিলেট: সিলেটে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ২৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল মজিদ (৫০) নগরের উপকন্ঠ শাহপরান (র.) থানার পীরেরচক গ্রামের একটি বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন। ২৮ অক্টোবর বুধবার দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মমিনুন নেসা খানম এ দণ্ডাদেশ দেন। সিলেটের অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. জোবায়ের বখত বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ২০১৪ সালে ২৯ ডিসেম্বর আসামি তার স্ত্রী লিপি বেগমকে ভাড়া বাসায় শ্বাসরোধে করে এবং দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আদালতে একমাত্র আব্দুল মজিদকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দিয়েছেন। মামলায় সাক্ষীদের সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আদালত মজিদকে স্ত্রী হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও জরিমানা করেন। আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন স্টেট ডিফেন্স অ্যাডভোকেট শাহ্ আলম মহিউদ্দিন। Tweet
রিফাত হত্যা: ৬ আসামিকে ১০ বছরের দণ্ড,…
স্টাফ রিপোর্টার বরগুনা: আলোচিত বরগুনার রিফাত শরীফ হত্যা মামলার অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ আসামির মধ্যে ছয়জনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া চারজনকে পাঁচ বছর এবং একজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং বাকি তিনজনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। ২৭ অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে বরগুনা জেলা নারী ও শিশু আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এরমধ্যে ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্তরা হলো, মো. রাশিদুল হাসান রিশান ফরাজী (১৭), মো. রাকিবুল হাসান রিফাত হাওলাদার (১৫), মো. আবু আবদুল্লাহ রায়হান (১৬), মো. ওলিউল্লাহ অলি (১৬) মো. নাইম (১৭) ও মো. তানভীর হোসেন (১৭)। পাঁচ বছরের দণ্ডপ্রাপ্তরা হলো, জয় চন্দ্র সরকার চন্দন (১৭), নাজমুল হাসান (১৪), রাকিবুল হাসান নিয়ামত (১৫) ও মো. সাইয়েদ মারুফ বিল্লাহ মহিবুল্লাহ (১৭)। এছাড়া তিন বছরের সাজা পেয়েছে প্রিন্স মোল্লা (১৫) নামে অপ্রাপ্তবয়স্ক এক আসামি। আর বেকসুর খালাস পেয়েছে মারুফ মল্লিক (১৭), রাতুল সিকদার জয় (১৬) ও আরিয়ান হোসেন শ্রাবণ। এর আগে সকাল ৯টার দিকে বরগুনা জেলা কারাগার থেকে আদালতে আনা হয় মামলাটির বিস্তারিত
পুলিশের গাড়ি পোড়ানোর দায়ে জামায়াত-শিবিরের ২১ কর্মীর…
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের গাড়ি পোড়ানোর মামলায় জামায়াত-শিবিরের ২১ নেতাকর্মীকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাদের এক হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ১১ অক্টোবর রোববার দুপুরে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. মাসুদ পারভেজ এ রায় দেন। এ সময় ২১ আসামির মধ্যে সাতজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য ১৪ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আদালত সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ৪ ডিসেম্বর হরতাল চলাকালে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পীরবাড়ি এলাকায় পুলিশের খাবারের গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ১৩ জনের নাম উল্লেখ্য করে অজ্ঞাত আরও ২২ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে। মামলার তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের আগস্ট ২১ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আতিকুর রহমান। মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় রোববার এ রায় দিলেন আদালত। কোর্ট ইন্সপেক্টর মোহাম্মদ দিদারুল আলম এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। Tweet