করোনায় মারা গেলেন অভিনেতা এস এম মহসীন
এভরিনিউজ রিপোর্টঃ করোনায় প্রাণ গেল একুশে পদকপ্রাপ্ত মঞ্চ ও টেলিভিশন অভিনেতা এস এম মহসীনের (৭৩)। ১৮ এপ্রিল রোববার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। তার মৃত্যুর তথ্যটি এভরিনিউজকে নিশ্চিত করেছেন নাট্যপরিচালক এস এ হক অলিক। তিনি বলেন, ‘একে একে সব গুণী মানুষগুলো আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। সে যাত্রায় এবার মহসীন ভাই যুক্ত হলেন। আজ বাদ আসর জানাজা শেষে ওনাকে আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হবে। পাবনায় ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত ও শাকিব খান অভিনীত ‘অন্তরাত্মা’ সিনেমার শুটিং সম্পন্ন করে গত ২ এপ্রিল ঢাকায় ফেরেন এস এম মহসীন। এরপর থেকে তার করোনার উপসর্গ দেখা দিলে তাকে প্রথমে একটি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখান থেকে পরবর্তীতে ইমপালস হাসপাতালে নেওয়া। অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে বারডেম হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। তবে শেষ চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে রোববার পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন তিনি। এস এম মহসীনের জন্ম টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আনাইতারা ইউনিয়নের খাগুটিয়া গ্রামে। প্রায় চার দশকেরও বেশি সময় বিস্তারিত
চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ওয়াসিম
এভরিনিউজ রিপোর্টঃ কবরীকে হারানোর শোকের মধ্যে আরেকটি দুঃসংবাদ ঢাকাই সিনেমায়। এবার চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ওয়াসিম (৭৪)। ১৭ এপ্রিল শনিবার দিনগত রাত ১২টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর শাহাবুদ্দিন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নালিল্লাহি রাজিউন)। হাসপাতালটির মেডিক্যাল অফিসার ডা. জয়ন্ত নারায়ণ শর্মা ওয়াসিমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, পরিবারের লোকজন ওয়াসিমকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ১২টা ৪০ মিনিটে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বার্ধক্যজনিত রোগে তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। গত বেশ কিছুদিন ধরে বাসায় শয্যাশয়ী ছিলেন তিনি। এক সময় বাণিজ্যিক-অ্যাকশনের পাশাপাশি ফোক-ফ্যান্টাসি সিনেমার এক নম্বর আসনটি দখলে ছিল ওয়াসিমের। ১৯৭২ সালে ঢাকাই সিনেমাতে ওয়াসিমের অভিষেক হয় সহকারী পরিচালক হিসেবে ‘ছন্দ হারিয়ে গেলো’র মাধ্যমে। আর নায়ক হিসেবে তার যাত্রা শুরু হয় মহসিন পরিচালিত ‘রাতের পর দিন’ সিনেমার মাধ্যমে। দিন যতই যেতে থাকে ওয়াসিমের জনপ্রিয়তা ততই আকাশচুম্বী হয়। এক সময় বাণিজ্যিক ঘরানার সিনেমায় অপরিহার্য নায়ক হয়ে ওঠেছিলেন তিনি। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বিস্তারিত
বনানী কবরস্থানে চিরশায়িত হলেন কবরী
এভরিনিউজ রিপোর্টঃ কিংবদন্তি অভিনেত্রী ও রাজনীতিবিদ সারাহ বেগম কবরীকে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়েছে। ১৭ এপ্রিল শনিবার দুপুর ২টায় বরেণ্য এই মহাতারকার দাফনকার্য সম্পন্ন হয়। এর আগে বাদ জোহর কবরস্থান প্রাঙ্গণে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। কবরীর জানাজায় অংশ নিয়েছেন চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান, সাবেক সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানসহ চলচ্চিত্র অঙ্গনের বেশ কয়েকজন। এছাড়া কবরীর পারিবার ঘনিষ্ঠজনরা ছাড়াও রাজনীতি সহকর্মীরা অংশ নেন। এর আগে বেলা ১২টায় শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল থেকে কবরীর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় রাজধানীর গুলশানে তার নিজ বাসায়। সেখান থেকে মরদেহ দাফনের জন্য বনানী কবরস্থানে নেওয়া হলে তাকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। গত ৫ এপ্রিল কবরীর নমুনা পরীক্ষায় করোনা ভাইরাসের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপর ওইদিন রাতেই তাকে কুর্মিটোলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর করা হয়। ৮ এপ্রিল দুপুরে তাকে শেখ রাসেল বিস্তারিত
একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী আর নেই
এভরিনিউজ রিপোর্টঃ চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী। ৭ এপ্রিল বুধবার সকাল ১০টা ২০ মিনিটে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বিএসএমএমইউর জনসংযোগ বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করে। গত বৃহস্পতিবার ১ এপ্রিল বুকে ব্যথা অনুভব করলে মহাখালী মেট্রোপলিটন হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা করান স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দ সৈনিক ইন্দ্রমোহন রাজবংশী। পরীক্ষায় তার করোনা পজিটিভ আসে। সেই সঙ্গে ফুসফুসে ইনফেশন ধরা পড়ে। পরে গত ৩ এপ্রিল তাকে রাজধানীর মালিবাগের প্রশান্তি হাসপাতালে আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে ৪ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এরপর অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানেই আজ মারা যান তিনি। ইন্দ্রমোহন রাজবংশীর জন্ম বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে। তার পরিবারের পাঁচ পুরুষ সংগীতের সঙ্গে জড়িত। সংগীত কলেজে লোকসঙ্গীত বিভাগের প্রধান হিসেবে তিনি দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি বাংলাদেশ লোকসংস্কৃতি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৫৭ সালে ছোটদের আসরে গান করতে শুরু করেন তিনি। ১৯৬৭ সালে ‘চেনা অচেনা’ চলচ্চিত্রের বিস্তারিত
চলে গেলেন এটিএম শামসুজ্জামান
এভরিনিউজ রিপোর্টঃ বরেণ্য অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান আর নেই। ২০ ফেব্রুয়ারী শনিবার সকাল ৯টা ০৬ মিনিটে সূত্রাপুরের নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাহি রাজিউন)। এটিএম শামসুজ্জামানের মেয়ে কোয়েল আহমেদ এভরিনিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কিংবদন্তি অভিনেতার মৃত্যুসংবাদ জানিয়ে কোয়েল আহমেদ বলেন, ‘আব্বা আর নেই। শুক্রবার বিকেলে আব্বাকে বাসায় নিয়ে আসছিলাম। উনি হাসপাতালে থাকতে চাইছিলেন না। তাই বাসায় নিয়ে আসছিলাম। আমি রাত ২টা ৩০ মিনিটে আব্বার বাসায় আসছি। পরদিন শুক্রবার সকালেই তিনি পাড়ি জমালেন না ফেরার দেশে। বাবার আত্মার শান্তির জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন কোয়েল। এর আগে গত বুধবার ১৭ ফেব্রুয়ারি সকালে পুরান ঢাকার আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল এটিএম শামসুজ্জামানকে। তার অক্সিজেন লেভেল কমে গিয়েছিল। হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমান খানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন জনপ্রিয় এ অভিনেতা। ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীর দৌলতপুরে এটিএম শামসুজ্জামান জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ সালে উদয়ন চৌধুরীর ‘বিষকন্যা’ সিনেমায় সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। প্রথম চিত্রনাট্যকার হিসেবে তিনি কাজ করেছেন ‘জলছবি’ বিস্তারিত
চলে গেলেন অভিনেতা আব্দুল কাদের
ঢাকা অফিসঃ চলে গেলেন অভিনেতা আবদুল কাদের। ২৬ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে রাজধানীর একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। আব্দুল কাদেরের পুত্রবধূ জাহিদা ইসলাম জেমি তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৮ ডিসেম্বর চেন্নাইতে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় তাকে। সেখানকার হাসপাতালে পরীক্ষার পর ১৫ ডিসেম্বর তার ক্যানসার ধরা পড়ে। শারীরিক দুর্বলতার কারণে কেমোথেরাপি না দিয়েই আব্দুল কাদেরকে ২০ ডিসেম্বর দেশে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেন তার পরিবার। দেশে এনে তাকে ভর্তি করানো হয় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে। এরপর থেকে সেখানেই চিকিৎসা চলছিল তার। হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক নাটকে ‘বদি’ চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক পরিচিতি পান আব্দুল কাদের। থিয়েটারের সদস্য হয়ে দলটির ৩০টি প্রযোজনায় অভিনয় করেছেন তিনি। মঞ্চে অভিনয় করেছেন ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, ‘তোমরাই’, ‘স্পর্ধা’, ‘ ‘মেরাজ ফকিরের মা’, দুই বোন’, এখনো ক্রীতদাস’, নাটকগুলোতে। Tweet
৪ তারকার জন্মদিন
বিনোদন রিপোর্টঃ জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো, অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া, তাসনুভা তিশা ও সংগীতশিল্পী ফাতেমা তুজ জোহরা ঐশী-এই চার তারকার জন্মদিন একইদিন মঙ্গলবার ৮ ডিসেম্বর। পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনদের নিয়ে তারা এবারের জন্মদিন উদযাপন করছেন। আফরান নিশো ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশোর প্রকৃত নাম আহম্মেদ ফজলে রাব্বি (নিশো)। তবে তাকে সবাই আফরান নিশো নামেই চেনেন। এক দশক ধরে তিনশ’র বেশি টেলিফিল্ম, নাটক ও টিভি সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন তিনি। ১৯৮০ সালের ৮ ডিসেম্বর টাঙ্গাইলে জন্ম নেন নিশো। ভূঞাপুরের শরণে তার বেড়ে ওঠা। রাজধানীর ধানমন্ডি গভ. বয়েস হাই স্কুল থেকে এসএসসি এবং ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন নিশো। ২০০৩ সালে বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে শোবিজে পদার্পণ করেন নিশো। এরপর গাজী রাকায়াতের পরিচালনায় ‘ঘরছাড়া’ (২০০৬) নাটকের মধ্য দিয়ে ছোটপর্দায় অভিনয় শুরু হয় তার। অর্চিতা স্পর্শিয়া ২০১১ সালে বিজ্ঞাপনচিত্রের মডেল হিসেবে শোবিজে যাত্রা শুরু করেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী অর্চিতা স্পর্শিয়া। এরপর একে একে অভিনয় করেছেন নাটক, টেলিফিল্ম, সিনেমা, ওয়েব বিস্তারিত
আলী যাকের আর নেই
ঢাকা ব্যুরো: নিভে গেলো বাংলা নাট্যাঙ্গনের আরেকটি উজ্জ্বল নক্ষত্র। দীর্ঘদিন নানা রোগের সঙ্গে যুদ্ধ শেষে থামলেন নাট্যজন, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আলী যাকের। ২৭ নভেম্বর শুক্রবার ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে পাড়ি জমালেন না ফেরার দেশে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৭৬ বছরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার সময় আলী যাকের রেখে গেছেন স্ত্রী নাট্যজন সারা যাকের, ছেলে নাট্যাভিনেতা ইরেশ যাকের, মেয়ে রেডিও উপস্থাপক শ্রিয়া সর্বজায়াসহ অসংখ্যক ভক্ত-অনুরাগীকে। আলী যাকেরের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ বলেন, আলী যাকের গত কয়েকদিন ধরেই রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ভোর ৬টা ৪০ মিনিটে তিনি সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রায় চার বছর ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করছেন আলী যাকের। সম্প্রতি তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে গত ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানকার সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। নাট্যজন আলী যাকেরের জন্ম ১৯৪৪ সালের ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামের রতনপুর ইউনিয়নে। ছোট পর্দায় ও মঞ্চে সমানভাবে জনপ্রিয় ছিলেন তিনি। Tweet
শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক হলেন আফসানা মিমি
বিনোদন রিপোর্টঃ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক হলেন এক সময়ের নিয়মিত মঞ্চকর্মী ও জনপ্রিয় টিভি তারকা আফসানা মিমি। তাকে তিন বছরের জন্য এ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আফসানা মিমি জানান, গত ১১ নভেম্বর তার চুক্তির কাজ সম্পন্ন হয়। তিনি বলেন, ‘নাটক করেই একটি জীবনের বেশিরভাগ সময় কাটিয়ে দিলাম। আমার সমস্ত ভাবনায় নাটকের উন্নয়ন। কাজেই এই নিয়োগে সরকারের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। আমি ভীষণ খুশি। আফসানা মিমি মঞ্চ-টেলিভিশন ও সিনেমার অভিনয় শিল্পী হলেও গেল কয়েক বছর ধরে কেবল নাটক পরিচালনায়ই বেশি সময় দিচ্ছেন। একটার পর একটা ধারাবাহিক নাটক পরিচালনা করে দর্শকদের কাছ থেকে সাড়া পেয়েছেন। আফসানা মিমি ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে নব্বই দশকে প্রথম আলোচনায় আসেন। এ ছাড়া, প্রশংসিত কিছু সিনেমায়ও অভিনয় করেন তিনি। তার মধ্যে অন্যতম হলো— চিত্রা নদীর পাড়ে, নদীর নাম মধুমতি। নব্বই দশকে মঞ্চ নাটক দিয়ে অভিনয়ে পথচলা শুরু আফসানা মিমির। দেশ সেরা নাটকের দল নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ে যোগ দেন তিনি। এই দলের হয়ে বিস্তারিত
বর্ষীয়ান অভিনেতা কে এস ফিরোজ আর নেই
ঢাকা ব্যুরোঃ বিশিষ্ট অভিনেতা কে এস ফিরোজ (৭৬) আর নেই। ৯ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ৬টা ২০ মিনিটে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিমএইচ) তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি…রাজিউন)। এর আগে হাসপাতালটিতে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন এই তারকা। তার মৃত্যুর খবরটি ফেসবুকে জানিয়েছেন তার মেয়ে প্রীতু ফিরোজ। এছাড়া অভিনয় শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক ও অভিনেতা আহসান হাবীব নাসিম কে এস ফিরোজের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। প্রীতু ফিরোজ লেখেন, আমার সৈনিক বাবা, মেজর (অব.) খন্দকার শহীদ উদ্দিন ফিরোজ (সবার কাছে উনি কে এস ফিরোজ নামে পরিচিত) আজ সকালে ৬টা ২০ মিনিটে সিমএইচ-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তিনি এখন শান্তিতে ঘুমাচ্ছেন। সশস্ত্র বাহিনীর সর্বশেষ শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আজ বাদ জোহর বাবার ইচ্ছাতে বনানী সামরিক কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হবে। তিনি আরও লেখেন, আব্বু বলেছেন মহামারি চলাকালীন যারা মারা যায়, তারা শহীদ। তিনিও শহীদ হয়ে চলে গেলেন। তার জন্য আপনাদের সবার কাছে ক্ষমা চাইছি। তার যাতে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব হয়, সেজন্য সবার কাছে দোয়া চাইছি। বিস্তারিত