সোমবার সকাল ৯:২৮, ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ইং

বিভাগ » বিনোদন.

চলে গেলেন সুরের জাদুকর সুবীর নন্দী

বিনোদন রিপোর্ট: সিঙ্গাপুরে জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জনপ্রিয় বরেণ্য সুবীর নন্দী মারা গেছেন। বাংলাদেশ সময় ৭ মে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে চারটায় তিনি মারা যান। সিঙ্গাপুর থেকে তার মেয়ে ফাল্গুনী নন্দী মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ঢাকা ও সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় টানা ১৮ দিন চোখ মেলেননি সুবীর নন্দী। পরে গত ৩ মে চোখ মেলেন তিনি। তবে এর কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে শনি ও রবিবার দুই দফায় হার্ট অ্যাটাক হয় সুবীর নন্দীর। এরপরই তার অবস্থা ‘সঙ্কটাপন্ন’ বলে জানান তার চিকিৎসকরা। বাংলাদেশে সুবীর নন্দীর চিকিৎসার বিষয়টি সমন্বয় করছিলেন জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জাতীয় সমন্বয়ক সামন্ত লাল সেন। ১৪ এপ্রিল রাতে স্বপরিবারে সিলেট থেকে ঢাকায় ফিরছিলেন সুবীর নন্দী। উত্তরার কাছাকাছি আসতেই হঠাৎ তার শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হয়ে পড়ে। এ সময় তাকে ট্রেন থেকে নামিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে করে সিএমএইচে নেওয়া হয়েছে। সিএমএইচে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তাকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পরে গত ৩০ এপ্রিল (মঙ্গলবার) তাকে এয়ার বিস্তারিত

সুবীর নন্দীকে নেয়া হলো সিঙ্গাপুরে

বিনোদন রিপোর্ট: উন্নত চিকিৎসার জন্য কণ্ঠশিল্পী সুবীর নন্দীকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়েছে । ৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে তাকে সিঙ্গাপুরে নেয়া হয়। সোমবার সন্ধ্যার দিকে সুরীব নন্দীকে সিঙ্গাপুরে নেয়ার কথা থাকলেও এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে যাত্রা বাতিল করা হয়। জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক সামন্ত লাল সেন জানান, ১০টা ৪০মিনিটে সুবীর নন্দীকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি সিঙ্গাপুরে রওনা হয়েছে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি বিকেল ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে আসার কথা থাকলেও তা রাত ৮টার পরে পৌঁছায়। এরপর রাত ১১টার দিকে আকাশে ওড়ার আগেই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে যাত্রা বাতিল করা হয়। যান্ত্রিক ত্রুটি ঠিক করার পরে আজ সকালে তাকে পাঠানো হয়েছে। সঙ্গে শুধু তার মেয়ে গেছেন। তিনি জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল থেকে একজন চিকিৎসক ও একজন নার্স এসেছিলেন। সিঙ্গাপুরে পাঠানোর আগ পর্যন্ত সুবীর নন্দী ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) লাইফ সাপোর্টে চিকিৎসাধীন ছিলেন। Tweet

লাইফ সাপোর্টে এটিএম শামসুজ্জামান

বিনোদন রিপোর্ট: অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামানকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে তাকে লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে অভিনয় শিল্পী সংঘের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রওনক হাসান জানান, রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। এর আগে গত শুক্রবার রাতে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করলে এটিএম শামসুজ্জামানকে রাজধানীর গেণ্ডারিয়ার আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শনিবার দুপুরে তার অস্ত্রোপচার হয়। এরপর ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। শামসুজ্জামানের ছোট ভাই সালেহ জামান সেলিম জানান, এটিএম শামসুজ্জামানের মল-মূত্র বন্ধ হয়ে যায়। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি আরও জানান, ৩০ বছর আগে এটিএম শামসুজ্জামানের গলব্লাডারে একটি অপারেশন হয়েছিলো। গলব্লাডারে যে নলটি আছে এখানে কোনো কারণে প্রেসার পড়েছিলো। ফলে গত কয়েকদিন ধরে তার খাদ্য হজম হচ্ছিলো না। Tweet

সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দী সিএমএইচে ভর্তি

ঢাকা ব্যুরো: গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় সংগীতশিল্পী সুবীর নন্দীকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) ভর্তি করা হয়েছে। ১৪ এপ্রিল রোববার সন্ধ্যায় সিলেট থেকে ঢাকা ফেরার পথে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে রাত ৮টার দিকে তাকে সিএমএইচে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা সুবীর নন্দীকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করেন। শিল্পীর কন্যা ফাল্গুনি নন্দী জানান, সুবীর নন্দীর অবস্থা গুরুতর। চিকিৎসকরা তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। ৬৬ বছর বয়সী সুবীর নন্দী দীর্ঘদিন ধরে কিডনির জটিলতায় ভুগছেন। নিয়মিত তার ডায়ালাইসিস করতে হচ্ছিল। সংগীত অঙ্গনে চার দশকের ক্যারিয়ারে আড়াই হাজারের বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন এই শিল্পী। সংগীতে অবদানের জন্য এ বছরই তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে সরকার। ১৯৫৩ সালের ১৯ নভেম্বর হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার নন্দীপাড়ায় সুবীর নন্দীর জন্ম। সুবীর নন্দীর কণ্ঠে জনপ্রিয় গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য— ‘দিন যায় কথা থাকে’, আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয়’, ‘পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই’, ‘হাজার মনের কাছে প্রশ্ন রেখে’, ‘বন্ধু তোর বরাত নিয়া’, ‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার’, ‘কতো বিস্তারিত

বাবা-মায়ের পাশে সমাহিত টেলি সামাদ

স্টাফ রিপোর্টার মুন্সিগঞ্জ: মুন্সিগঞ্জের নয়াগাঁও এলাকায় নিজেদের পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন অভিনেতা টেলি সামাদ। ৭ এপ্রিল রোববার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এরআগে, বিকেল সাড়ে ৩টায় লাশবহনকারী গাড়িটি ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রবেশ করে। সেখানে টেলি সামাদের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় ছোট মেয়ে কাকলী সামাদের মোবাইলে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে টেলি সামাদের ছেলে সুমন সামাদ যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাবার জানাজা কার্যক্রম দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন। টেলি সামাদকে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন জেলা প্রশাসক সায়লা ফারজানা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, সরকারি হরগঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল হাই তালুকদার, প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ অধ্যক্ষ মেজর মো. শরীফ উজ্জামান, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনিস উজ্জামান আনিস, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মতিউল ইসলাম হিরু, সভ্যতার আলো পত্রিকার সম্পাদক মীর নাসির উদ্দিন উজ্জল, মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি রাসেল মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক ভবতোষ চৌধুরী নুপুর প্রমুখ। Tweet

টেলি সামাদ আর নেই

বিনোদন রিপোর্ট: ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা টেলি সামাদ আর নেই (ইন্নালিল্লাহি… রাজিউন)। ৬ এপ্রিল শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। টেলি সামাদের মেয়ে সোহেলা সামাদ কাকলী এভরিনিউজকে বিষয়টি জানিয়েছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৪ বছর। ১৯৪৫ সালের ৮ জানুয়ারি মুন্সীগঞ্জের নয়াগাঁও এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন টেলি সামাদ। এটি তার সিনেমায় ব্যবহৃত নাম। আসল নাম আবদুস সামাদ পরিবর্তন করে সিনেমায় এসে টেলি সামাদ নামে পরিচিত হন এ অভিনেতা। ১৯৭৩ সালে নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘কার বৌ’ সিনেমার মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা করেন সামাদ। এটি তার প্রথম সিনেমা হলেও ‘পায়ে চলার পথ’ সিনেমার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি। চার দশকের অভিনয় ক্যারিয়ারে ছয় শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় এ অভিনেতা। অভিনয়ের পাশাপাশি গানেও তার দক্ষতার প্রমাণ রেখেছেন। গান গেয়েছেন ৫০টির বেশি সিনেমায় । এছাড়া ‘মনা পাগলা’ নামের একটি সিনেমায় সঙ্গীত পরিচালনাও করেছেন। টেলি সামাদ পড়াশোনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায়। সর্বশেষ ২০১৫ সালে অনিমেষ আইচের পরিচালনায় তার বিস্তারিত

গোলাম মুস্তাফা স্মৃতি সম্মাননা পেলেন সুবর্ণা মুস্তাফা

স্টাফ রিপোর্টার চট্টগ্রাম: তারুণ্যের উচ্ছ্বাস প্রবর্তিত ‘গোলাম মুস্তাফা স্মৃতি সম্মাননা-২০১৯’ গ্রহণ করলেন অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা এবং আবৃত্তিশিল্পী ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। ২ মার্চ শনিবার সন্ধ্যায় নগরের শিল্পকলা অ্যাকাডেমি মুক্তমঞ্চে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। এতে অতিথি ছিলেন নাট্যজন শিশির দত্ত, রাজনীতিবিদ ও সংস্কৃতিজন মফিজুর রহমান, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আব্দুন নূর তুষার, সম্মিলিত আবৃত্তি জোট চট্টগ্রামের সভাপতি আবৃত্তিশিল্পী অঞ্চল চৌধুরী, অভিনয়শিল্পী বন্যা মির্জা, ফোরএইচ গ্রুপের আইন উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট হোসাইন আল আশকারী এবং বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল হক। আলোচনায় অতিথিরা বলেন, বাংলাদেশের আবৃত্তিশিল্প চর্চায় অনিবার্য নাম গোলাম মুস্তাফা। তার প্রতি সম্মান জানিয়ে সম্মাননা এ বছর তার সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের বরেণ্য শিল্পী সুবর্ণা মুস্তাফা এবং আসাদুজ্জামান নূরের মতো বহুমাত্রিক শিল্পীদের হাতে তুলে দেয়ার সিদ্ধান্তটিও আমাদের সবার জন্যে আনন্দের। তারুণ্যের উচ্ছ্বাস সাধারণ সম্পাদক মো. মুজাহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি ভাগ্যধন বড়ুয়া। Tweet

চলে গেলেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মুহম্মদ খসরু

বিনোদন রিপোর্ট: না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলাদেশের সুস্থ চলচ্চিত্র আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা মুহম্মদ খসরু। ১৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাজধানীর ইব্রাহিক কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭৩ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে চলচ্চিত্র নির্মাতা অঞ্জন জাহিদুর রহিম বলেন, ২১ জানুয়ারি তাকে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের জেনারের বিভাগে ভর্তি করানো হয়। এরপর অবস্থার অবনতি হলে ৪ ফেব্রুয়ারি তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। এতদিন আইসিইউতেই ছিলেন। শেষ পর্যন্ত মৃত্যুর ডাকে সাড়া দিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ওপারে পাড়ি দিয়েছেন তিনি। অঞ্জন রহিম আরও বলেন, ২০ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল ১১টায় জনসাধারণের শ্রদ্ধার জন্য তার মরদেহ অপরাজেয় বাংলার সামনে রাখা হবে। সেখানে নেওয়া হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে। সেখানে দুপর ১টায় নামাজে জানাজা শেষে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে তার গ্রামের বাড়ি কেরানীগঞ্জে রোহিতপুরে। দীর্ঘদিন ধরেই শ্বাসকষ্ট, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা সমস্যায় ভুগছিলেন মুহম্মদ খসরু। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কেরানীগঞ্জের রোহিতপুরের বাড়ি থেকে ঢাকায় এনে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে তাকে ভর্তি করানো হয়। মুহম্মদ খসরু বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম পত্রিকা ‘ধ্রুপদী’ বিস্তারিত

বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

এভরিনিউজ রিপোর্ট: অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। এত বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও সাহায্য দেয়ায় বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। ৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের সাথে সাক্ষাতের পর প্রেস বিফ্রিংয়ে তিনি এসব কথা বলেছেন। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) বিশেষ দূত হয়ে রোহিঙ্গাদের অবস্থা দেখতে বাংলাদেশে এসেছেন হলিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী। এটা তার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে সফর। প্রেস বিফ্রিংয়ে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি বলেন, সবার দায়িত্ব হলো রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জন্য যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাদের যেন ফেরত না পাঠানো হয়। প্রায় এগারো লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় ও অন্য সুবিধা দেয়ার জন্য বাংলাদেশের প্রশংসা করে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। তিনি বলেন, সংখ্যাটা এত বড় যে বাংলাদেশ সামলাতে পারবে না, সে কারণেই সবার সহযোগিতা দরকার। Tweet

সা রে গা মা পা চ্যাম্পিয়ন ইশিতা

বিনোদন রিপোর্ট: ইশিতা বিশ্বকর্মাকে সা রে গা মা পা ২০১৮ আসরে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।   ট্রফির সাথে পুরস্কার হিসেবে ইশিতা ৫ লাখ রুপি ও একটি নতুন গাড়িও পেয়েছেন। প্রথম রানার আপ হয়েছেন তন্ময় এবং দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন সনু।সা রে গা মা পা ২০১৮ আসরে আসা সব তারকার থেকেই প্রশংসা কুড়িয়েছেন ইশিতা। শাহরুখ খান ইশিতার কণ্ঠে ‘রাবনে বানা দি জোড়ি’ গানটি শুনে মুগ্ধ হয়ে প্রশংসা করেছিলেন। সেই সঙ্গে তার ক্যারিয়ারের জন্য শুভকামনা জানিয়েছিলেন। সারা আলি খানকেও মুগ্ধ করেছেন ইশিতা। সারা তার মা অমৃতা সিংকে ফোন দিয়ে ইশিতার গান শুনিয়েছেন। ভারতের জি টিভির অন্যতম জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো সা রে গা মা পা ২০১৮ আসরের সবচাইতে কনিষ্ঠ সদস্য ছিলেন ইশিতা। কিন্তু তারপরেও তিনি আসর মাতিয়ে রেখেছিলেন। মধ্য প্রদেশের মেয়ে ইশিতা গান-পাগল পরিবার থেকে এসেছেন। তিনি সা রে গা মা পা লিটিল চ্যাম্পস সিজন ৬ এর একজন প্রতিযোগী ছিলেন।মজার বিষয় হলো সা রে গা মা পা ২০১৮ আসরে ইশিতার মা’ও অংশ নিয়েছিলেন। বিস্তারিত