ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন…
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকারের ইন্তেকাল। (ইন্না নিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন) ২ অক্টোবর সোমবার সকাল ৯টায় জেলা শহরের মুন্সেফপাড়া এলাকায় তার নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। তিনি এক ছেলে ও স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। এদিকে, তার মৃত্যুর খবরে জেলা জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন তিনি। সোমবার সকাল ৯টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি মারা যান। Tweet
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে এমপি আব্দুস সাত্তার আর নেই
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সাবেক ভূমি প্রতিমন্ত্রী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের পাঁচবারের সংসদ সদস্য উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঞা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ৩০ সেপ্টেম্বর শনিবার ভোর ৩টায় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করেন।মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আব্দুস সাত্তার ভূঞার একমাত্র ছেলে মাইনুল হাসান তুষার। তিনি বলেন, আমার বাবা কিডনিজনিত রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন। উনার শারীরিক অবস্থা খারাপ হলে গত সপ্তাহে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই উনার চিকিৎসা চলছিল। এরই মধ্যে শনিবার ভোর ৩টা ২ মিনিটে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করেন। আব্দুল সাত্তার ভূঞা ১৯৩৯ সালের ১৬ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামের আব্দুল হামিদ ভূঞা ও রহিমা খাতুনের সংসারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতে আইনজীবী পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দীর্ঘদিন তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সভাপতি পদে ছিলেন। উকিল আব্দুস সাত্তার ভূঞা ১৯৭৯ সালে তৎকালীন কুমিল্লা-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত বিস্তারিত
বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে এই মিথ্যা দাবি করে…
ঢাকা অফিস: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে আইনসিদ্ধ হতে পারে? এটি শুধু আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসের ঘৃণ্য বিকৃতি নয়, বাস্তবতা বিবর্জিত দাবি। অথচ এরকম একটি মিথ্যা দাবি বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে বাঙালি জাতিকে দ্বিধা বিভক্ত ও বিভ্রান্ত করার জন্য। ৩০ আগস্ট বুধবার সন্ধ্যায় ওয়াসা ভবন বুড়িগঙ্গা হলে জাতির পিতার ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানের আয়োজনে ঢাকা ওয়াসা শ্রমিক ইউনিয়ন। তাজুল ইসলাম বলেন, বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রামের সুদীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানা ধাপে এই সংগ্রাম এগিয়ে চলে যার প্রতিটি ধাপে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছে। ৫২ ভাষা আন্দোলন, ৫৪ যুক্ত ফ্রন্ট নির্বাচন, ৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এবং সবশেষে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ প্রতিটি স্তরেই বঙ্গবন্ধু ছিলেন অপরিহার্য। এই দীর্ঘপথ পরিক্রমায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বিস্তারিত
আন্দোলন মোকাবিলায় গণজমায়েত দিয়ে মাঠে থাকবে আ.…
ঢাকা অফিস: বিএনপির এক দফা আন্দোলন মোকাবিলায় আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বড় বড় গণজমায়েত দিয়ে মাঠে থাকবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সেপ্টেম্বর মাস থেকেই এসব কর্মসূচি শুরু করে মাঠে থাকবে দলটি। পাশাপাশি প্রশাসনিকভাবেও কঠোর হবে সরকার। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, আওয়ামী লীগের দলীয় রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে সভা-সমাবেশ, নির্বাচনী প্রচার সমাবেশ, সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সুধী সমাবেশ, যেগুলোকে কেন্দ্র করে ব্যাপক গণজমায়েত ডাকা হবে। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি দলের সহযোগী সংগঠনগুলোও এ ধরনের গণজমায়েত কর্মসূচির আয়োজন করবে। এসব কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন। ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারা দেশে জেলা পর্যায়ে এসব কর্মসূচির আয়োজন করা হবে। অক্টোবর থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী প্রচারের বিভিন্ন জেলায় সমাবেশ করবেন। প্রধানমন্ত্রীর সেসব সমাবেশে বিপুল জনসমাগম করবে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগসহ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে এক দফার আন্দোলন শুরু করেছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। সেপ্টেম্বর থেকে এই আন্দোলন বিস্তারিত
বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে চেয়েছে, আইনমন্ত্রী
ঢাকা অফিস: আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে চেয়েছে। আমরা মুখ বুজে অনেক সহ্য করেছি। এখন তারা আবার ক্ষমতায় আসতে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। আর কাউকে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না, এখনই ফুল স্টপ। ৩০ আগস্ট বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বাংলাদেশ আইন সমিতি। বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতাযুদ্ধ নিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু না থাকলে আমরা দাসত্বের মধ্যে থাকতাম। বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারতো না। বঙ্গবন্ধুই পৃথিবীর ম্যাপে বাংলাদেশকে পরিচিতি দিয়েছেন। ‘বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারবা না’ এ কথাটাই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭১ থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত কেউ কখনো বাঙালিকে দাবায়ে রাখতে পারে নাই। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর নিজ দলের মানুষেরা কোনো প্রতিবাদ করেননি উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর এখন অনেকেই কবিতা, প্রামাণ্য বিস্তারিত
নেতাকর্মীদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ শেখ হাসিনার
এভরিনিউজ রিপোর্ট: আগামী জাতীয় নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জানিয়ে দলের নেতাকর্মীদের নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ আগস্ট রোববার আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভার সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের এ বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং সভায় দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করেন। সভার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের পর দলের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের বক্তব্য শুরু হয়। প্রত্যেক বিভাগের কিছু কিছু জেলা, উপজেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বক্তব্য দেন ৷ এরপর বিকেলে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা সমাপনী বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সবাই মিলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। আমাদের একমাত্র শক্তি জনগণ। আমরা কারো কাছে মাথা নত করি না। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যাকে মনোনয়ন দেবে তাকে জয়যুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। এ বর্ধিত সভায় উপস্থিত দলের নেতারা হাত তুলে দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী বিস্তারিত
বর্তমান সরকার গণতন্ত্রের নির্বাচন দেখতে চায়,সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ হোসেন বলেছেন, বর্তমান সরকার গণতন্ত্রের সৌন্দর্য বজায় রাখতে একটি প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন দেখতে চায়। কিন্তু বিএনপি বড় বড় কথা বলে। মূলত পরাজয়ের গ্লানি তাদের মনে ঢুকে গেছে বলে আওয়ামী লীগ ৩০ আসন পাবে বলে গল্প করে। ১৫ জুলাই শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরের ঐতিহাসিক হরিপুর বড়বাড়ি পরিদর্শনে এসে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিএনপির সব নেতারা এখন আমেরিকা, লন্ডন ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন মুখী। বাংলাদেশ আমেরিকার কলোনি বা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের অংশ নয়, যে তাদের প্রেসক্রিপশনে নির্বাচন করতে হবে। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির চরম বিপর্যয় ঘটেছিল। মানুষ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। ৩০০ আসনে মনোনয়ন দিয়েছিল ৬৪১ জনকে। একটি আসন ২/৩ জনের কাছে বেচাকেনা করেছিল। এবারও নাকি আরও বেশি হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী লীগ স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১৪ বছরে বিস্তারিত
আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই, জাপা মহাসচিব
ঢাকা অফিস: দেশের মানুষ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায় উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এক দফা নিয়ে আছে। বিএনপি সরকারের পদত্যাগ চায় আর আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন চায়। জাতীয় পার্টির এক দফা হচ্ছে, আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। ১৫ জুলাই শনিবার দুপুরে বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন। মুজিবুল হক বলেন, দেশের মানুষ একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করতে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা অনেক বেশি। রাজনৈতিক সমস্যা আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে। আলোচনার মূল উদ্যোগ সরকারের পক্ষ থেকেই নিতে হবে। সংলাপ ছাড়া সমাধান হবে না। জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। তাদের আরও একটি প্রতিনিধিদল আগামী ২৩ জুলাই বাংলাদেশে আসবে। তারাও বিভিন্ন দলের সঙ্গে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে আলোচনা করবেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়েও আলোচনা করেছে। তারা নির্বাচন বিষয়েই বিস্তারিত
আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ীই হবে,ওবায়দুল কাদের
ঢাকা অফিস: সংবিধান অনুযায়ীই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘বিদেশি বন্ধুরা মূলত অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চান। এ নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন, সংসদ ভেঙে দেওয়া এবং সংলাপের কোনো প্রশ্নই উঠবে না। বাংলাদেশে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা জানান। রাজধানীর বনানীর শেরাটন হোটেলে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ১৫ জুলাই শনিবার দুপুর ১২টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়। দীর্ঘ সময় ধরে চলে এ বৈঠক। দুপুর সোয়া ২টার দিকে ইইউ পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল হোটেল থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর ওবায়দুল কাদের প্রেস ব্রিফিং করেন। তিনি বলেন, ইইউ প্রতিনিধিদল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কথা বললো। আমরা জানিয়ে দিয়েছি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সংবিধান অনুসারেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় নির্বাচন। এখানে মূলত একটা ব্যাপারে আমাদের অঙ্গীকার, তাদের চাওয়াটা হলো বাংলাদেশে তারা একটা অবাধ, সুষ্ঠু বিস্তারিত
সিলেট সিটি নির্বাচনে নৌকার বিজয়ী
স্টাফ রিপোর্টার সিলেট: সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। বেসরকারি ফলাফলে নৌকা প্রতীকে মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ১৮ হাজার ৬১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি সমর্থিত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল পেয়েছেন ৫০ হাজার ৩২১ ভোট। জানা যায়, ২১ জুন বুধবার সকাল ৮টায় ইভিএমে ভোট শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। মোট ১৯০টি কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফলে দেখা গেছে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ১৮ হাজার ৬১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৫০ হাজার ৩২১ ভোট। সিলেট সিটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ দুই লাখ ৫৪ হাজার ৩৬০ এবং নারী দুই লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৭ জন। মেয়র পদে আট, সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২৭৩ এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৮৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এবার পঞ্চমবারের মতো সিলেট সিটিতে নির্বাচন হচ্ছে। মেয়র পদে অন্য বিস্তারিত