অভিজিৎ হত্যায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১ জনের…
ঢাকা অফিস: বিজ্ঞান মনস্ক লেখক ব্লগার অভিজিৎ রায়কে হত্যা মামলার পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড ও একজনের যাবজ্জীবন দিয়েছেন আদালত। ১৬ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- বরখাস্ত হওয়া মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক, আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হোসেন ওরফে সাইমুম, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম ও আকরাম হোসেন ওরফে আবির ওরফে আদনান। এছাড়া আসামি শফিউর রহমান ফারাবীকে যাবজ্জীবন দিয়েছেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে মেজর জিয়া ও আকরাম পলাতক। বাকি চারজন রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। ওইদিনই আদালত রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন। ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ আদালতে এ মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এরপর একই বছর ১ আগস্ট অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন আদালত। ওই বছরের ২৮ অক্টোবর অভিজিতের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অজয় রায়ের সাক্ষ্যের মাধ্যমে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। অবশ্য একই বছর ৯ ডিসেম্বর অজয় বিস্তারিত
মিলার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
ঢাকা অফিস: সঙ্গীত শিল্পী মিলার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। রাজধানীর পল্লবী থানা পুলিশকে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা পাঠানো হয়েছে। ১২ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার দুপুরে পল্লবী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শরিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ২০১৯ সালের উত্তরা পশ্চিম থানায় সঙ্গীত শিল্পী মিলার বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়েছিলো। ওই মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা আদালত থেকে পল্লবী থানায় পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশে আমরা সঙ্গীত শিল্পী মিলাকে গ্রেফতার অভিযান শুরু করেছি। বৃহস্পতিবার ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তার বাসায় গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। Tweet
দীপন হত্যা মামলায় ৮ আসামির মৃত্যুদণ্ড
ঢাকা অফিস: জাগৃতি প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যা মামলায় আট আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ১০ ফেব্রুয়ারী বুধবার বেলা ১২টা ১০ মিনিটে ঢাকার সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—মইনুল হাসান শামীম, আ. সবুর, খাইরুল ইসলাম, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন, শেখ আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক এবং আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব। এর মধ্যে মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক এবং আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব পলাতক। কারাগারে থাকা সব আসামিই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। রায় উপলক্ষে সকাল সাড়ে আটটার দিকে কাশিমপুর কারাগার থেকে গ্রেফতার ছয় আসামিকে আদালতে আনা হয়। এ সময় তাদের কোর্ট হাজতে রাখা হয় বলে জানান সিএমএম আদালতের হাজতের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম। বেলা সাড়ে ১১টার একটু আগে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৩১ নভেম্বর রাজধানীর শাহবাগে আজিজ সুপার মার্কেটের নিজ অফিসে দীপনকে কুপিয়ে হত্যা করে বিস্তারিত
সাবেক এমপিসহ ৫০ জনের জেল
স্টাফ রিপোর্টার সাতক্ষীরা: সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলার মামলায় সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ তিনজনের সর্বোচ্চ ১০ বছর করে এবং বাকি ৪৭ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৪ ফেব্রু্যারি বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবীর এ রায় দেন। ৫০ আসামির মধ্যে ৩৪ জন রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অপর ১৬ জনের মধ্যে একজন অন্য মামলায় কারাগারে রয়েছেন। এছাড়া ১৫ জন পলাতক। সাতক্ষীরা আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আব্দুল লতিফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০২ সালে কলারোয়ার এক মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে ধর্ষণ করা হয়। ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট শেখ হাসিনা সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ওই মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে দেখে মাগুরায় যাচ্ছিলেন। কলারোয়া উপজেলা বিএনপি অফিসের সামনে তার গাড়িবহর পৌঁছালে একদল সন্ত্রাসী লাঠিসোটা, ধারালো অস্ত্র, বোমা ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তারা গুলিবর্ষণ করে এবং বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। এসময় বিরোধীদলীয় নেতা প্রাণে রক্ষা পেলেও বিস্তারিত
আ.লীগ নেতা টিটু শরীফ হত্যা মামলায় ১৬…
স্টাফ রিপোর্টার খুলনা: গোপালগঞ্জ পৌরসভা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং শরীফ ব্রিকস ও শরীফ ফিসারিজের পরিচালক আসাদুজ্জামান ওরফে টিটু শরীফ হত্যা মামলায় ১৬ জনকে যাবজ্জীবন ও ১৫ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ৩১ জানুয়ারি রোববার দুপুরে খুলনা বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নজরুল ইসলাম হাওলাদার এ রায় ঘোষণা করেন। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির হচ্ছেন সেন্টু চৌধুরী, পলাশ চৌধুরী, আব্দুল্লাহ চৌধুরী, বক্কার চৌধুরী, সোহেল চৌধুরী, শহিদুল শেখ, পলাশ খা ওরফে মফিজুর খান, তুহিন মোল্লা ওরফে মাহমুদ হাসান, সবুজ মোল্লা, মাসুদ মোল্লা, রফিকুল মোল্লা, নতুন চৌধুরী ওরফে রমজান, চৌধুরী মশিউর রহমান, অলি উল্লাহ ওরফে বাবু চৌধুরী, তরিকুল সরদার এবং জিহাদ চৌধুরী। আইনজীবীরা জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ২০১৮ সালের ১ জুলাই দুপুরে নড়াইল জেলার নড়াগাতী থানার চর সিংগাতী গ্রামে আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে কুপিয়ে টিটু শরীফকে হত্যা করেন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান শরীফ বাদী হয়ে ২০১৮ সালের ২ জুলাই নড়াইল জেলার নড়াগাতী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১৮ জনের বিস্তারিত
কুড়িগ্রাম স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার চর সাজাই নয়াপাড়া গ্রামে পরকীয়ার জেরে স্ত্রী হত্যার দায়ে বকুল মিয়া (২৫) নামে এক ব্যক্তিতে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ১৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে কুড়িগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ মো. আব্দুল মান্নান আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট এস এম আব্রাহাম লিংকন এবং আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৫ সালে কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার চর সাজাই নয়াপাড়া গ্রামের বকুল মিয়ার সঙ্গে জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ থানার শাহিনা বেগমের (২০) পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর বকুল তার ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়লে এ বিষয় নিয়ে স্ত্রী শাহিনার সঙ্গে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। এরই একপর্যায়ে ২০০৭ সালের ২ ডিসেম্বর বকুল ও তার পরিবারের লোকজন মিলে শাহিনাকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যা বলে প্রচার করে। এ ঘটনার দেড় মাস পর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেয়ে ২০০৮ সালের ১৬ জানুয়ারি নিহত শাহিনার বাবা শামসুল হক রাজিবপুর থানায় বকুল ও তার ভাবি নুরুন্নাহারকে আসামি বিস্তারিত
কাকরাইল মা-ছেলে হত্যায় স্বামীসহ তিনজনের ফাঁসি
ঢাকা অফিস: রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলে হত্যা মামলায় তিনজনের ফাঁসির রায় ঘোষণা দিয়েছেন আদালত। ১৭ জানুয়ারি রোববার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করেন। মামলার তিন আসামি হলেন- নিহত গৃহকর্ত্রীর স্বামী আব্দুল করিম, তার তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা এবং শ্যালক তথা মুক্তার ভাই জনি। গত ১০ জানুয়ারি এ মামলায় রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। সেদিনই আদালত রায়ের জন্য ১৭ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন। ঘটনার বিবরণী থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নভেম্বর কাকরাইলের পাইওনিয়র গলির ৭৯/১ নম্বর বাসার গৃহকর্তা আবদুল করিমের প্রথম স্ত্রী শামসুন্নাহার করিম (৪৬) ও তার ছেলে শাওনকে (১৯) হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পরদিন রাতে নিহত শামসুন্নাহারের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় আব্দুল করিম, করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা, মুক্তার ভাই জনিসহ অজ্ঞাত কয়েকজনকে আসামি করা হয়। ঘটনার পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক শামসুন্নাহার করিমের স্বামী আবদুল করিম ও করিমের তৃতীয় স্ত্রী মডেল শারমিন মুক্তাকে বিস্তারিত
সাঈদ খোকনের নামে দুই মামলা
ঢাকা অফিস: ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন নামে দু’টি মামলা হয়েছে। ১১ জানুয়ারি সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে এ দু’টি মামলা দায়ের করা হয়। একটি মামলার বাদীর নাম কাজী আনিসুর রহমান। অপর মামলাটির বাদী অ্যাডভোকেট মো. সারওয়ার আলম। আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিপন মিয়া বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণের পর মামলা দু’টি আদেশের জন্য রেখেছেন। রিপন মিয়া বলেন, মামলায় দণ্ডবিধির ৫০০ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। এখন মামলার বিষয়ে শুনানি হচ্ছে। Tweet
জেসমিন হত্যা, খালাস পেলেন স্বামী শহিদুল
ঢাকা অফিস: রাজধানীর তুরাগ থানার রানাভোলায় স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় স্বামী মো. শহিদুল ইসলামকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ৭ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় দেন। ২০১১ সালে ২৬ ডিসেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শহিদুলকে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০১২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর আদালত জেসমিনের স্বামী মো. শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ১৩ জন সাক্ষীর মধ্যে মোট ১২ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের ২২ আগস্ট রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে ঢাকার তুরাগ থানার রানাভোলায় মুক্তার হোসেনের বাড়ির ভাড়াটিয়া মো. শহিদুল ইসলাম তার স্ত্রী জেসমিন আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। ঘটনার সময় জেসমিন আক্তারের সাড়ে চার বছরের কন্যাসন্তান তাসমিনা আক্তার এ ঘটনা দেখে ফেলে। Tweet
স্ত্রীকে হত্যা স্বামীর ফাঁসি
স্টাফ রিপোর্টার মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জে যৌতুক না পেয়ে স্ত্রী মনিকে হত্যার দায়ে স্বামী একরামুল হক রবিনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ৬ জানুয়ারি বুধবার দুপুরে মানিকগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইন এই রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি একরামুল হক রবিন জেলার সাটুরিয়া উপজেলার গোলড়া এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। মামলা সূত্রে জানা যায়, ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক বিয়ের কিছুদিন পরই স্ত্রী মনি ওরফে মিতুর পরিবারের কাছে যৌতুক দাবি করলে এক লাখ ১০ হাজার টাকা রবিনকে দেন মিতুর পরিবারের লোকজন। আবারও আবার মিতুর পরিবারের কাছে সাড়ে চার লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে রবিন। পরে যৌতুকের টাকা না পেয়ে ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই রাতে মিতুকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে হত্যা করে পালিয়ে যায় রবিন। এর পরদিন ১৮ জুলাই এ ঘটনায় সাটুরিয়া থানায় মামলা দায়ের মিতুর পরিবার। ওই মামলায় রবিন ও রবিনের বাবা রফিকুল ইসলামকে আসামি করা হয়। এরপর মোট ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আসামি একরামুল হক রবিনের বিরুদ্ধে মুত্যুদণ্ডের আদেশ বিস্তারিত